Wellcome to National Portal
মেনু নির্বাচন করুন
Main Comtent Skiped

মামলার আবেদন

১। আবেদন পত্রটি লিখিতভাবে দাখিল করতে হবে।
২। যে ইউনিয়ন পরিষদের নিকট আবেদন করা হবে সে ইউনিয়ন পরিষদের নাম ঠিকানা থাকতে হবে।
৩। আবেদনকারী এবং প্রতিবাদীর নাম,ঠিকানা ও পরিচয় থাকতে হবে।
৪। সাক্ষী থাকলে সাক্ষীর নাম,ঠিকানা ও পরিচয় থাকতে হবে।
৫। ঘটনা,ঘটনা উদ্ভবের কারণ,ঘটনার সথান ও ইউনিয়ননের নাম,সময়,তারিখ থাকতে হবে।
৬। নালিশ বা দাবির ধরন,মূল্যমান থাকতে হবে।
৭। ক্ষতির পরিমাণ,প্রার্থিত প্রতিকার থাকতে হবে।
৮। পক্ষদ্বয়ের সম্পর্ক উল্লেখ থাকতে হবে।
৯। সাক্ষীদের ভূমিকা থাকতে হবে।
১০। মামলা বিলম্বে দায়ের করা হলে তার কারণ উল্লেখ থাকতে হবে।
১১। আবেদকারীর সাক্ষর থাকতে হবে।
১২। মামলা দায়েরের তারিখ থাকতে হবে। (ধারা ৩)

 

মাননীয়

চেয়ারম্যান সাহেব

১২নং গোয়ালমারী ইউনিয়ন পরিষদ

দাউদকান্দি, কুমিলস্না।

বিষয়ঃ বায়নাকৃত সম্পত্তি প্রতারণা করে অন্যত্র বিক্রি প্রসঙ্গে

                     বাদী                                                           বিবাদী

                    মোঃ আঃবারেক                                                 ১। শাহাবুদ্দিন

                    পিতা-মৃত ওমর আলী                                               পি-আঃ হোসেন

                    মাতা-মাজেদা বেগম                                             ২। মোঃ হাসান

                    সাং-কামাইরকান্দি                                                     পিতা-হাজী আঃ মতিন

                    ডাকঘর-গোয়ালমারী                                             ৩। বিলস্নাল হোসেন

                    দাউদকান্দি, কুমিলস্না।                                                 পিতা-মৃত রোসত্মম আলী

                                                                                            সর্ব সাং-কামাইরকান্দি

                                                                                            ডাকঘর-গোয়ালমারী

                                                                                            দাউদকান্দি, কুমিলস্না।

স্বাÿীগণঃ-০১। আঃ ছাত্তার, পিতা-মৃত হাফিজ উদ্দিন, ২। চারম্ন মিয়া, পিতা-মৃত ওমর আলী, ৩। মাহফুজুর রহমান মোহন,পিতা-মৃত খোরশেদ আলম,  সর্ব সাং-কামাইরকান্দি, পোঃ-গোয়ালমারী, দাউদকান্দি, কুমিলস্না।

 

জনাব

সবিনয় বিনীত নিবেদস এই যে, বাদী একজন সহজ সরল শামিত্ম প্রিয় নিরীহ, আইনমান্যকারী লোক বটে। পÿামত্মরে বিবাদীগণ পরস্পর আত্মীয়, দলবদ্ধ, কলহবাজ, আইন অমান্যকারী, পরধন লোভী ওদখলবাজ বটে। বাদী এবং বিবাদীগণ একই লাকার বাসিন্দা। ঘটনার বিবরণে প্রকাশ যে, আজ থেকে প্রায় ১ বছর পূর্বে বাদী নিমণ তফসীল ভূক্ত সম্পত্তি ৪নং বিবাদী হতে ১,৮০,০০০/-(এক লÿআশি হাজার) টাকা দামনির্ধারণ করিবার জন্য অন্য বিবাদীগণের উপস্থিতিতে ৫,০০০/-(পাঁচ হাজার) টাকায় কায়না করে। টাকা বায়না নেওয়ার পর থেকে উক্ত সম্পত্তির উপর বিবাদীগণের নজর পরে। তারা ৪নং বিবাদীকে ম্যানেজ করে উক্ত সম্পত্তি আবার বাকী বিবাদীগণ বায়না করে। এব্যাপারে ৪নং বিবাদীকে জিজ্ঞাসা করিলে তিনি বিবাদীগণের জোর জুলুম ও প্রতারণার কখা বলেন। এ ব্যাপারে বিবাদীগণকে জিজ্ঞাসা করিলে তারা আমাবে হুমকি দিয়ে এ সম্পক্তি হতে বিরত থাকতে বলে, এ ব্যাপারে এলাকার গণ্যমান্য লোককে বললে বিবাদীগণও তাতে সাড়া দেন নি। এখানে উল্টো বিবাদীগণ আমার বায়নাকৃত জমিতে মোড় পূর্বক সাইন বোর্ড টাঙ্গায়। এখানে উলেস্নখ্য যে, উক্ত দাগের সম্পূর্ণ সম্পত্তি বাদীর ভাইদের ছিল এবং উক্ত দাগের ১১ শতক সম্পত্তি এখনও বাদীর দখলে আছে। এখন নিরম্নপায় হয়ে ন্যায় বিচারের আশায় জমি পাওয়ার জন্য আপনার আদালতে দরখাসত্ম দাখিল করলাম।

তফসীল

কুমিলস্না জেলার দাউদকান্দি উপজেলার কামাইরকান্দি মৌজার সাবেক ৪৪, ৪৫ ও হালে ১২১, ১২২ দাগে২১ শতক সম্পত্তির অন্দরে মোট বায়নাকৃত সম্পত্তি ১৪ শতক।

 

অতএব, জনাবেরর নিকট প্রার্থনা এই যে, বিবাদীগণকে তলব প্রদান করে স্বাÿী প্রমাণ গ্রহণ করে আমার বায়নাকৃত সম্পত্তি ফেরত পাওয়া ব্যবস্থা গ্রহণ করিতে আপনার যেন মর্জি হয়।  

 

তারিখঃ                                                                                                    নিবেদক

 

 

 

 

 

 

 

 

 

 

 

 

 

 

 

 

 

 

 

মাননীয়

চেয়ারম্যান সাহেব

১২নং গোয়ালমারী ইউনিয়ন পরিষদ

দাউদকান্দি, কুমিলস্না।

 

বিষয়ঃ যৌতুক, নারী নির্যাতন ও ভরণপোষণ না দেওয়া প্রসঙ্গে।

 

                     বাদী                                                           বিবাদী

                    নুরম্নন নাহার                                                      ১। আরিফুল ইসলাম

                    পিতা-আমির হোসেন                                               পি-সফিকুল ইসলাম  

                    মাতা-আমেনা বেগম                                             ২। জোসনা বেগম

                    সাং-সর্দারকান্দি                                                       স্বামী-সফিকুল ইসলাম

                    ডাকঘর-পদুয়া                                                    ৩। সফিকুল ইসলাম

                    দাউদকান্দি, কুমিলস্না।                                                 পিতা-আঃ আউয়াল

                                                                                       ৪। শরিফুল ইসলাম

                                                                                                                  পি-সফিকুল ইসলাম   

                                                                                            সর্ব সাং-কামাইরকান্দি

                                                                                            ডাকঘর-গোয়ালমারী

                                                                                            দাউদকান্দি, কুমিলস্না।

স্বাÿীগণঃ-০১। লিয়াকত আলী, ২। হাসান মিয়া, ৩। মোসত্মাক মিয়া, সর্ব সাং-কামাইরকান্দি, ৪। আঃ রশিদ, গ্রাম-জামালকান্দি, ৫। গিয়াসউদ্দিন,গ্রাম-দÿÿণ নছরম্নদ্দি, পোঃ-গোয়ালমারী, দাউদকান্দি, কুমিলস্না।

 

জনাব

সবিনয় বিনীত নিবেদস এই যে, গত ১৭/০৩/২০১১ইং সালে ২ লÿ্য টাকা কাবিনে শুভ বিবাহ সম্পন্ন হয়। বিবাহের পরযৌতুক ১,০০,০০০/-, বিদেশে যাওয়ার সময় ১,০০,০০০/-, ফার্ণিচার, স্বর্ণালঙ্গকার দেওয়া হয়। বিবাহের পর স্বামী টাকার জন্য নির্যাতন করে।  পাশাপাশি ২, ৩, ৪নং বিবাদীগণও নির্যাতন করেন। বিবাহের পর স্বামী ৫ মাসের অমত্মস্বত্বা রেখে বিদেশে যায়। বিদেশ যাওয়ার পর ১টি কন্যা সমত্মান হয়। ছেলে না হওয়ায় সেটিও আমার দোষ হয়ে দাড়ায়। স্বামী বিদেশ যাওয়ায় অন্য বিবাদীগণ আমাকে মারদর ও অত্যাচার করে। স্বামী বিদেশে যাওয়াপর আমাকে কোন প্রকার ভরণ-পোষণ দেয় না। এমনকি আমার সাথে কোন প্রকার যোগাযোগ নেই বল্যেই চলে। শ্বাশুরী কাপড় চুরীর অপবাদ দিয়ে স্বর্ণালঙ্গকার রেখে তাড়িয়ে দেয়। এখন ডিভোর্স দেওয়ার জন্য আমাকে অধিক চাপ ও অত্যাচার করে। শ্বাশুরী,  তার ছেলের অপেÿায় না থেকে ডিভোর্স দিয়ে চলে যাওয়ার জন্য বলে। এখন নিরম্নপায় হয়ে ন্যায় বিচারের আশায় আপনার আদালতে দরখাসত্ম দাখিল করলাম।

 

অতএব, জনাবেরর নিকট প্রার্থনা এই যে, বিবাদীগণকে তলব প্রদান করে স্বাÿী প্রমাণ গ্রহণ করে আমার ন্যায় বিচার পাওয়ার ব্যবস্থা গ্রহণ করিতে আপনার যেন মর্জি হয়।  

 

তারিখঃ                                                                                        নিবেদক

 

 

 

 

 

 

 

 

 

 

 

 

 

 

 

 

 

 

 

 

 

মাননীয়

চেয়ারম্যান সাহেব

১২নং গোয়ালমারী ইউনিয়ন পরিষদ

দাউদকান্দি, কুমিলস্না।

 

বিষয়ঃ চারাগাছ কাটা ও মারামারীর ন্যায় বিচারপ্রসঙ্গে।

                     বাদী                                                           বিবাদী

                    মোঃ জয়নাল আবেদীন (বাবু)                                  ১। মোঃ শাহাব উদ্দিন

                    পিতা-মৃত মোঃ ফজলুর রহমান                                    পি-মৃত মোঃ জালাল উদ্দিন  

                    সাং-কামাইরকান্দি                                              ২। মোঃ কামাল হোসেন

                    ডাকঘর-গোয়ালমারী                                                 পিতা-ছাদেকুর রহমান

                    দাউদকান্দি, কুমিলস্না।                                           ৩। মোঃ কামরম্নল ইসলাম

                                                                                           পিতা-মৃত মোঃ জালাল উদ্দিন   

                                                                                       সর্ব সাং-কামাইরকান্দি, ডাকঘর-গোয়ালমারী

                                                                                            দাউদকান্দি, কুমিলস্না।

জনাব

সবিনয় বিনীত নিবেদন এই যে, মোঃ জয়নাল আবেদীন (বাবু), পিতা-মৃত মোঃ ফজলুর রহমানম, গ্রাম-কামাইরকান্দি, পোঃ-গোয়ালমারী, উপজেলা-দাউদকান্দি, জেলা-কুমিলস্না। অত্র ইউনিয়ন পরিষদে হাজির হইয়া এই মর্মে আবেদন করিতেছি যে, সাবেক ২৭৬ হালের ১৯৩নং কামাইরকান্দি মৌজার সাবেক দাগ ১৫৫ হালের ৩২২, সাবেক ৯৮ দাগ হালের ২৫৫ দাগ, সাবেক ৯৭ দাগের নাল জমির চারপাশে পাড় বেধে প্রায় দেড় বছর পূর্বে বিভিন্ন প্রকার মূল্যবান কাঠ গাছের চারা রোপন করিয়া যথাযথভাবে পরিচর্যা করিয়া আসিতেছি। গত ১৯/০৩/২০১৪ইং রোজ বুধ বার বেলা প্রায় ৪.৩০ মিনিট সময় আমি ও আমার জেঠাতো ভাই মোঃ ইকবাল হোসেন, পিতা-মৃত মোঃ রফিকুল ইসলাম মাষ্টার উক্ত জমির পাড়ে যাইয়া দেখিতে পাইলাম যে, বিবাদী পÿÿর মোঃ কামরম্নল ইসলাম, পিতা-মৃত মোঃ জালাল উদ্দিন, এর দুই ছাগল কয়েকটি চারা গাছ নষ্ট করিয়াছে বিদায় তন্মধ্যে হইতে একটি ছাগল দৃত করিয়া এবং বিবাদী পÿঅস্বীকার করিতে পারে বিধায় ইহার চিহ্ন স্বরম্নপ ছাগলের গায়ে কিছু কাঁদা লাগিয়ে দেই। ভবিষ্যতে যাহাতে তাদের ছাগল চারা গাছ নষ্ট না করে বিধায় বিবাদীর মাকে অবগত করে আমরা বাড়ীতে ফিরিতে ছিলাম। উক্ত সময় বিবাদীর ছোট ভাই মোঃ শাহাব উদ্দিন উক্ত স্থানে উপস্থিত হইয়া আমাদিগকে অশস্নীনভাবে গালাগালি এবং সব চারা গাছ ভাঙ্গিয়া ফেলিবে বলে হুমকি প্রদর্শন করে। আর এই ব্যাপারে বেশী বাড়াবাড়ি করিলে এখনি তোদেরকে পানিতে রেখে চুবাইবো। অতপর আমরা তাহার সামনে গেলে শাহাব উদ্দিন আমাকে প্রথমে ঘুষি মারিলে তৎপরিবর্তে আমার আত্ম রÿার্থে আমি ইহা প্রতিহত করার চেষ্টা করি। এই সময় ঘটনাস্থলের নিকটবর্তী স্থানে কর্মরত এলাকারবাসীর মধ্য হতে মোঃ কবির হোসেন, পিতা-মৃত মোঃ আঃ রহমান, মোঃ নু্র মোহাম্মদ, পিতা-মৃত খলিলুর রহমান, মোঃ আবুল কাশেম, পিতা-মৃত মোঃ আশ্রাব আলী, মোঃ বিলস্নাল হোসেন, পিতা-মৃত মোঃ আলী মিয়া আসিয়া উভয় পÿÿর লোকজনদিগকে ছুটাইয়া দেন এবং আমাকে ও ইকবালকে বাড়িতে পাঠাইয়া দেন।

অতপর আমাদিগকে বাড়িতে পাঠাইয়া দিবার কারণে মোঃ শাহাব উদ্দিন ও তাহার চাচাতো ভাই মোঃ কামাল হোসেন, পিতা-মোঃ ছাদেকুর রহমান, কবির হোসেন ও নুর মোহাম্মদ এর চড়াও হয়। এক পর্যায়ে মোঃ শাহাব উদ্দিন ÿÿপ্ত হইয়া রাসত্মার পাশে চায়ের দোকান হইতে জাপের লাঠি নিয়া কবির হোসেনকে পরপর দুইটি আঘাত করে। উপস্থিত লোকজনের সহায়তায় কবির হোসেন প্রাণে বেঁচে যায়। এই ঘটনার পরপর মোঃ কামাল হোসেন লাঠি নিয়া নুর মোহাম্মদকে মারতে গেলে মোঃ মিজানুর রহমান মাষ্টার বাধা প্রদান করলে নুর মোহাম্মদ বেঁচে যায়।

এই ঘটনার পর ২০/০৩/২০১৪ইং তারিখে সকাল ৭.০০ ঘটিকার সময় জমির পাড়ের ঘটনাস্থলের যাইয়া দেখি যে, তাহারা ঘটনার দিনের হুমকি অনুসারে রাত্রের অন্ধকারে উলেস্নখিত হালের ৩২২ দাগের উত্তর পাড়ের  এবং হালের ২৫৫ দাগের পূর্ব পাড়ের ২০-২২টি চারা গাছ ভেঙ্গে ফেলেছে।

অতপর আমি এব্যাপারে আমাদের গ্রামের ইউনয়ন পরিষদের সদস্য মোঃ ছাদেকুর রহমান ও গ্রামের কতিপয় গণ্যমান্য লোকজনকে অবগত করি এবং এই ব্যাপারে ন্যায্য বিচারের জন্য অনুরোধ জানাই। ইহার পরিপ্রেÿÿতে গ্রাম পঞ্চায়েতের মাধ্যমে সুষ্ঠ সুন্দর মিমাংসার উদ্দেশ্যে বিবাদীর বড় ভাই মোঃ কামরম্নল ইসলামকে অবগত করিয়া গত ২৩/০৩/২০১৪ইং তারিখে বাদ মাগরিব কামাইরকান্দি মিয়াজী বাড়িতে বসার জন্য দরবার আহবান করে। কিন্তু বিবাদী পÿদরবারে হাজির হন নাই। ইহার পর গ্রাম পঞ্চায়েত পূণরায় মোঃ কামরম্নল ইসলাম এর সহিত আলোচনা করে ২৬/০৩/২০১৪ইং তারিখে একই স্থানে দরবার আহবান করেন। সেই দিনও বিবাদীপÿদরবারে উপস্থিত হয় নাই। ইহার পর বিবাদী পÿমোঃ নাছির উদ্দিন (ডা. মিলন) এর সাথে যোগাযোগ করিয়া উপরোক্ত ঘটনাবলী অবগত করেন। অতপর জনাব মোঃ নাছির উদ্দিন (ডা. মিলন) এর উদ্যোগে মোঃ কামরম্নল ইসলামের সম্মতিতে পূণরায় গত ২৮/০৩/২০১৪ইং তারিখে বাদ মাগরিব পূর্ব উলেস্নখিত স্থানে দরবারের আয়োজন করেন। ইহা অত্যামত্ম পরিতাপের বিষয় যে, সেই তারিখেও বিবাদী পÿদরবারে উপস্থিত হন নাই। এমতাবস্থায় সামাজিক ভাবে মিমাংসা করিতে না পারিয়া ন্যায় বিচারের আশায় আপনার দরবারে দরখাসত্ম দাখিল করিলাম।    

 

অতএব, জনাবেরর নিকট প্রার্থনা এই যে, বিবাদীগণকে তলব প্রদান করে স্বাÿী প্রমাণ গ্রহণ করে আমার ন্যায় বিচার পাওয়ার ব্যবস্থা গ্রহণ করিতে আপনার যেন মর্জি হয়।  

 

তারিখঃ                                                                                        নিবেদক